আজ ৩০ মে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ইতিহাসের মহানায়ক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদৎ বার্ষিকী।
১৯৮১ সালের এই দিন দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে কিছু বিপথগামী সেনা সদস্য তাকে নির্মম ভাবে হত্যা করে।
স্বাধীনতা উত্তর এবং পরবর্তী সময়ে দেশ ও জাতির চরম ক্রান্তিকালে যার আবির্ভাব হয়েছিল ত্রাণকর্তা রূপে। ১৯৭১ সালে জাতির চরম সংকট ও ক্রান্তিকালে দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব ব্যর্থ হয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিলো।
তখন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বাঙালি মেজর জিয়াউর রহমান অসীম সাহসিকতা আর নিখাত দেশপ্রেম বলিয়ান হয়ে জাতির সামনে ত্রাণকর্তা হিসেবে আর্বিভূত হন। ২৫ মার্চ কাল রাতে ‘উই রিভোল্ট’ বলে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন জিয়াউর রহমান।
পর দিন ২৬ মার্চ প্রথমে প্রহরে বাঙালি জাতি ইথারের মাধ্যমে প্রথমবারের মত তাদের এই মহানায়কের কন্ঠ শুনতে পেয়েছিল। সেদিন ইথারের মাধ্যমে মহান স্বাধীনতার স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
সেদিন তিনি নিজে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে থেমে থাকেননি, নিজের ও পরিবারের জীবনকে বিপদের মধ্যে ফেলে রণাঙ্গনে ঝাঁপিয়ে পড়েন। নিজে অস্ত্র কাঁধে নিয়ে রণাঙ্গণে পাক সেনাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন।
শহীদ জিয়াউর রহমান মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রথমে ১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার নিযুক্ত হন এবং চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম, ফেনি, নোয়াখালী, রামগড়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সুসংগঠিত করেন।
https://slotbet.online/