আতাউর রহমান (আতাউ) ফ্যাষ্টিস আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন চাচাতো ভাই। তার বাড়ি পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায়। আওয়ামী লীগের শাসন আমলে রেলমন্ত্রণালয়ের ঠিকাদারি করে হয়েছে হাজার কোটি টাকার মালিক।
মন্ত্রীর কাছাকাছি থাকায় ও চাচাতো ভাই হওয়ায় দলের মধ্যে ছিলো তার বিশাল প্রভাব। তাকে কমিশন না দেওয়া পর্যন্ত কোনো কাজ হতো না।
রাজনীতিতে কোনো অবদান না থাকলেও দলের ত্যাগী ও পরিক্ষিত দের বাদ দিয়ে মন্ত্রীর ভাই কোটায় বাগিয়ে নিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগ ও ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের বড় পদ।
কিন্তু এখনো তিনি প্রশাসনের ধরা-ছোয়ার বাইরে আছেন৷ অনুসন্ধানে জানা যায়, তার কথা ছাড়া বোদা ও দেবীগঞ্জ উপজেলার কোনো স্কুল বা কলেজের নিয়োগ দেওয়া ক্ষমতা ছিলো না কোনো প্রতিষ্টান প্রধান ও সভাপতির।
তাকে কমিশন দিলেই নিয়োগ পরীক্ষায় পাশ হয়ে য়েতো। নিয়োগ ব্যাপারে তার সাথে থাকতো মন্ত্রীর এপিএস রাশেদ প্রধান, রেজা, রাংগা।
টাকার বিনিময়ে ছাত্রশিবিরকে ছাত্রলীগ, ছাত্র লীগকে শিবির বানাতো আতাউর। ঠিকাদার না হয়েও রেলের হাজার কোটি টাকার কাজ করে টাকার পাহাড় গড়েছেন তিনি।
বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের মনোনয়ন বাণিজ্য, ছাত্রলীগ যুবলীগ ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ও প্রধান বানাতেন তিনি টাকার বিনিময়ে।
নিজের পারিবারিক কবরস্থান দেখিয়ে নিয়েছেন শতশত টি আর ও জেলা পরিষদের বরাদ্দ৷ ভুয়া ভাউচারে কোনো কাজ ছারাই বিল তুলে নিয়েছেন এই আতাউর।
শশুর বাড়ি আটোয়ারীর পান পাড়া এলাকায় বউ ও নিজের নামে কিনেছেন শত একর জমি। ঝলই শালশীরি ইউনিয়নে আবাদি জমি কিনেছেন কয়েক একর।
পঞ্চগড় পোষ্ট অফিসে ছেলে ও বউয়ের নামে আছে কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র। তিনি বউ সহ করতেন গোপনে সুদের কারবার।
আর এই ব্যবসা পরিচালনা করতেন তার আপন ভাতিজা ডন। এছারা ঢাকাতেও তার নামে বে নামে ফ্লাট আছে। অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, আতাউর রহমানের বাসার
নতুন বাথরুমের ফ্লোরের নিচে রয়েছে কোটি টাকার সিন্দুক, বউয়ের একাউন্টে রয়েছে কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র, শীর্ষ অভিযোগ রয়েছে এই ডেভিল স্থানীয়
রাজনৈতিক নেতা ও প্রশাসনকে ম্যানেজ করে বাসাতে বাংকার তৈরী করে আতমগোপনে রয়েছেন। (পর্ব-২ পড়তে চোখ রাখুন)
https://slotbet.online/