• শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেয়েছে: মিয়া গোলাম পরওয়ার হাতীবান্ধা পুলিশের অভিযান: ১ কেজি গাঁজা সহ মহিলা গ্রেফতার খুলনা বিভাগের শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডুমুরিয়ার মুহাম্মদ আল-আমিন দূর্নীতি করেই কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন কে এই রেদোয়ান? ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের জুলাই-২০২৫ মাসের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত আইজি হলেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আহসান হাবীব পলাশ সহ ৭ কর্মকর্তা সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরের দুটি হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়নের ‎নবনির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-২০২৬: নির্বাচন কমিশনের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ আজ চিত্রশিল্পী সুলতানের ১০১ তম জন্মদিন পাইকগাছায় তালগাছ রোপন কর্মযজ্ঞের উদ্বোধন করলেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার সুযোগ্য চেয়ারম্যান আনোয়ার আলদীন
নোটিশ
মুক্ত বাংলাদেশ পরিবারে স্বাগতম

চীন যেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রচুর তেল কেনে, অনুরোধ ট্রাম্পের

মুক্ত বাংলাদেশ / ৮২ বার পঠিত হয়েছে
প্রকাশ : মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

দ্বিতীয় দফায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতায় আসার ‘হানিমুন পিরিয়ডে’ই বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান সিদ্ধান্ত হলো বাণিজ্য শুল্ক।

তার আরোপিত শুল্কনীতির ফলে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক রাষ্ট্র চীনের সঙ্গে সম্পর্ক গিয়ে ঠেকে বাণিজ্য যুদ্ধে। পাল্টাপাল্টি শুল্কারোপের ফলে বিশ্ব বাণিজ্যে দেখা দেয় অস্থিরতা। পরে অবশ্য নমনীয় হয় দু’পক্ষই। শর্ত দেয় শুল্ক হ্রাসের।

পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনা দেখা দিলে বিশ্বের চোখ ঘুরে যায়। নজর কাড়ে যুদ্ধবিমানের ক্যারিশমা। ইউরোপীয়দের সমরাস্ত্রের বরাইকে চূর্ণ করে দেয় চীন। অস্ত্র ব্যবসায় নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয় বেইজিংয়ের। মাঝে দু’দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বন্ধ হয় সংঘাত।

এর পরই পরমাণু অস্ত্র ইস্যুতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মধ্যপ্রাচ্য। ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে আমেরিকা। ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানোর পর অনবরত যোগাযোগের মাধ্যমে ঘোষণা দেয় যুদ্ধবিরতির।

এরপরই অর্থনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের বিষয়ে মন্তব্য করেন ট্রাম্প। যেখানে চীনকে তার দেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে তেল আমদানি করতে অনুরোধ জানান।

মঙ্গলবার (২৪ জুন) ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে এই অনুরোধ করে ট্রাম্প। সেখানে তিনি লেখেন, ‘চীন এখন ইরান থেকে তেল কেনা চালিয়ে যেতে পারে। আশা করি, তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকেও প্রচুর পরিমাণে তেল কিনবে। এটি সম্ভব করতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি!’

চীন প্রতি মাসে ইরান থেকে প্রায় ৪৩ মিলিয়ন ব্যারেল তেল আমদানি করে, যা ইরানের তেল রপ্তানির প্রায় ৯০ শতাংশ এবং চীনের অপরিশোধিত তেল ক্রয়ের প্রায় ১৩ দশমিক ৬ শতাংশ।

শিপিং ডেটা ফার্ম ভোরটেক্সার মতে, ইরানের হরমুজ প্রণালী দিয়ে পাঠানো মোট অপরিশোধিত তেল ও কনডেনসেটের প্রায় ৬৫ শতাংশ চীনের উদ্দেশ্যে পাঠানো হয়।

এর আগে করা পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি এখন ন্যাটো সম্মেলনে যাচ্ছি। ইরান-ইসরায়েল পরিস্থিতির তুলনায় এটা অনেক শান্ত সময় হবে। আমার ভালো ইউরোপীয় বন্ধুদের ও অন্যদের সঙ্গে দেখা করার জন্য আমি উদ্‌গ্রীব হয়ে আছি। আশা করি, এই সফরে অনেক কিছু অর্জিত হবে।’

মার্কিনি হামলার শিকার ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘ইরান কখনোই তাদের পারমাণবিক সুবিধাগুলো আবার তৈরি করবে না!’


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

এই বিভাগের আরও খবর

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

https://slotbet.online/