খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার চলমান জন্ম- মৃত্যু নিবন্ধনের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য খুলনা বিভাগের শ্রেষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নির্বাচিত হয়েছেন ডুমুরিয়া উপজেলার সুযোগ্য নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আল- আমিন।
বিসিএস ৩৫ তম ব্যাচের এই মেধাবী কর্মকর্তা ২০২৪ সালের ২১ মার্চ ডুমুুরিয়া উপজেলার নির্বাহী অফিসার
হিসাবে যোগদান করেন। ডুমুরিয়া উপজেলাবাসীর কল্যাণে তার ভূমিকা প্রশংসার দাবিদার।
বিগত বছরে জলাবদ্ধতার কারনে ডুমুরিয়ার কৃষকদের মাছ ও ফসলে কয়েক শতকোটি টাকা ক্ষতির মুখে পড়ে। এ
সময় তিনি জলাবদ্ধতার পানি নিষ্কাশনের জন্য ভোলা ও বরিশাল থেকে ২৭ টি উচ্ছ ক্ষমতা সম্পন্ন (৩০ কিঃ ওয়াট) সেচ পাম্পের ব্যাবস্থা করেন।
সেচ পাম্পের বিদ্যুৎ বিল বেশি নিয়ে দীর্ঘদিন একটা জটিলতা চলছিল। যেটার পূর্বের রেট ছিল ৯.৭৪ টাকা সেটা বর্তমানে কমিয়ে ৫.২৫ টাকা করতে ভূমিকা রাখেন।
জানাযায় ৪৯৯ কোটি ৮২ লক্ষ টাকার ক্ষুদ্র সেচ উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে যেটার মাধ্যমে খাল খনন,
সুইচ গেট,ভূগর্ভস্থ সেচও পানি নিষ্কাশনের নালা নির্মাণ হলে জলাবদ্ধতা একেবারেই থাকবে না।
এছাড়া অসহায় ও বৃষ্টির পানিতে ক্ষতি গ্রস্থদের মাঝে সহায়তা করে আসছেন। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে
রাখতে সমাজের গন্যমান্য ব্যাক্তি রাজনৈতিক ব্যাক্তি বর্গদের সহায়তা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।
এছাড়াও পানি নিষ্কাশনে বাধা কচুড়িপানা কাটার জন্য ৬ লক্ষ টাকার অধিক দামের মেশিন ক্রয় করেন। ডুমুরিয়া
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আল-আমিন একান্ত সাক্ষাৎকারে মুক্ত বাংলাদেশকে জানান,
ডুমুরিয়ায় যোগদানের পর থেকে উপজেলাবাসির সহযোগিতা পেয়েছি। জেলা প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ
স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ, কর্মরত সকল সাংবাদিক বৃন্দ, সাধারণ মানুষের ঐকান্তিক সহযোগিতায় প্রতিটি কাজ করা আমার জন্য সহজ হয়েছে।
https://slotbet.online/